প্রত্যেক ছবির নীচে বিবরণ রয়েছে
কানাইপুরের
এবারের থিম ছিল ‘বাঙালী বারোমাস্যা’। বৈশাখের
হালখাতা, জ্যৈষ্ঠ মাসের জামাই ষষ্টী, আষাঢ়ের রথ, শ্রাবনের ঝুলন যাত্রা, ভাদ্র
মাসের রন্ধন উৎসব, আশ্বিনের দুর্গোৎসব, কার্ত্তিকের ভাইফোঁটা, অগ্রহায়নের ইতু পূজা,
পৌষ মাসের পিঠেপুলি, মাঘ মাসের সরস্বতী পূজা, ফাল্গুনের দোল উৎসব আর চৈত্রের চড়ক।
বাঁটুল প্রগতি সঙ্ঘের এবারের পুজোর থিম ‘ভারতমাতা’। এখানে ভারতমাতার রূপে
দেবী দুর্গা আর ইংরেজের রূপে
মহিষাসুর। ভারতমাতা দেবী দুর্গা এখানে দেশবাসীর পরিত্রাতা।
নুন্টিয়া
থেকে ভেতরে ঢুকে চন্দ্রভাগ গার্লস স্কুলের পাশে ছকুরাম স্মৃতি মন্দিরে ঢুকলে ১৪টি শিবমন্দির দেখা যাবে। সেখানেই এই পূজা
হয়। এটা একটা বারোয়ারি পূজা। কুমারী পূজা দেখছেন উপরের ছবিতে। এখানে
এটা স্থায়ী মঞ্চ। এখানে একটা মস্ত বড় বকুল গাছ রয়েছে, যার শীতল ছায়ায় একটা
সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এখানে থিমের আরম্বর নেই, আছে এক অনন্য সুন্দর পরিবেশ। অষ্টমীতে আসলে ছাগ-বলী দর্শন করা যাবে।
খালোর
দক্ষিনপল্লীর সার্বজনীন দুর্গোৎসব, থিম-
রামকৃষ্ণ মঠ।
খালোর
কালীবাড়ির ‘অনামিকা’-র পূজা। এখানে সমস্ত প্রতিমার রং সবুজ। হতে পারে এটা বিশ্বকে
সবুজায়নের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ কমানোর একটা পদক্ষেপ।
খালোর
শিশু সংঘের পূজা সত্যিই শিশুদের জন্য সেজে উঠেছিল। ছোটদের বিভিন্ন ছড়া যা আমরা
আনন্দের সঙ্গে পড়তাম যেমন ‘তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা’, ‘দোল দোল দুলুনি রাঙা মাথায়
চিরুনি’ ইত্যাদি বিভিন্ন মডেলের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। আর ছোট্ট গনেশ রয়েছে তার
মায়ের কোলে।
সাহড়া জাগরণ ক্লাবের সার্বজনীন দুর্গোৎসব।
খালোর যুব সংঘের সার্বজনীন দুর্গোৎসব।
চিত্রবানী সিনেমার ঠিক পিছনে।...